https://www.facebook.com/mohanagarnews24/
তবু আজো মাঁথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে সত্যের সন্ধ্যানে।পৃথিবীতে মানুষের আয়ু গড়ে ৬০ বছর আর দিন হিসাব করলে ২১,৯০০দিন । যা কিনা এই পৃথিবীতে বাঁচার জন্য অতি অল্প সময় । আসুন না প্রতিদিন অন্তত একটি ভাল কথা ও যদি লেখা যায় তবেই মানুষ তার লক্ষাধিক ভাল কথা লিখতে পারে । যা দেশ ও জাতীর জন্য হতে পারে অনেক অনেক মুল্যবান। এই দেশটাতো আমার আপনার সকলেরই আই লাভ বাংলাদেশ ।। -ব্লগার " টিপু " মামা
Tuesday, March 30, 2021
Sunday, May 3, 2020
Sunday, October 29, 2017
Sunday, October 15, 2017
" সৈয়দ ভিলায় " ডায়বেটিস গাছ।।
" সৈয়দ ভিলায় " ডায়বেটিস গাছ।।
♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪
গাছের নাম 'গাইনুরা'!
গাছের পাতায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ!
গাছের নাম ‘গাইনুরা’। এই গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম এসেছে চীন থেকে। সরকারী নাসার্রিতে এই গাছটি পাওয়া যায়। নার্সারি থেকে গাছ নিয়ে অনেকে চাষাবাদ করছে এবং চড়া মূল্যে বিক্রিও করছে। পুরো নাম ‘গাইনুরা প্রকামবেন্স।’ স্থানীয়ভাবে এটিকে বলা হচ্ছে ‘ডায়াবেটিস’ গাছ। এই গাছের পাতা ও ডগা চিবিয়ে খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এমনটাই বলেছেন কৃষিবিদরা। গাছের ধরন অনেকটাই মাটির উপর ২৪ থেকে ৩০ ইঞ্চির মতো লম্বা বা উঁচু হয়। পাতা ও ডগা অনেকটাই সাদা। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে ডগা কালো হয়ে থাকে। যদিও গাছটির পাতা বা ডগা সেবনে ডায়াবেটিস নির্মূল হয় না। তবে রক্তে সুগারের মাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে নিয়ে আসতে সহযোগিতা করে। খবর নিয়ে জানা গেছে, সকালে খালি পেটে ডগাসহ ৪টি পাতা ও রাতের খাবারের আধা ঘণ্টা আগে তিনটি পাতা চিবিয়ে খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। গত বৃক্ষ মেলায় ঢাকার খামার বাড়িতে বেসরকারীভাবে এই গাছের চারা খুবই উচ্চ মূল্যে কেনাবেচা হয়েছে বলে জানা গেছে। এর চাষাবাদ অনেকে খোলা জায়গায় করলেও সৌখিন ব্যক্তিরা ফুল বাগানের মতো টবে চারা লাগিয়ে দিব্যি আহরণ করে খাচ্ছে। ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের কাছে এই গাছের চাহিদা প্রচুর। উল্লেখ্য, যে যাদের ডায়াবেটিস পুরনো বা ১০ বছরের উপরে তাদের এই গাছের পাতা সেবনে কি ধরনের প্রতিক্রিয়া বা রক্তের শর্করা কমে আসে কিনা এ বিষয়ে কোন মেডিক্যাল রিপোর্ট নেই। তবে বহু ডায়াবেটিক রোগী ওষুধ না খেয়ে এই গাছের পাতা সেবনে ভাল ফল পেয়েছেন ও এই গাছের পাতা খেয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন। তবে বিষয়টি নিয়ে মেডিক্যাল বিজ্ঞানীরা গবেষণা করলে প্রকৃত ফল বেরিয়ে আসবে।
[[ সপ্নের ফটোগ্রাফি ]]
ক্লিকঃ পনেরো দশ সতেরো।
সকাল আট ঘটিকায় তরতাজা।।
Tuesday, October 3, 2017
Thursday, September 14, 2017
অবাক কান্ড........ আমার কোচিং এ ব্যাঙের ছাতা ।
অবাক কান্ড........
আমার কোচিং এ ব্যাঙের ছাতা
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭,বৃহস্পতিবার ,০৯:৪০মি:
আমার কোচিং এ ব্যাঙের ছাতা
০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭,বৃহস্পতিবার ,০৯:৪০মি:
ছাতা হচ্ছে এক ধরনের নিবারক। রোদের তাপ আর বৃষ্টির পানি থেকে নিজেকে বাঁচাতে আমরা ছাতা ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু ব্যাঙের ছাতা! ব্যাঙ ও কী তাহলে আমাদের মতো...?
অভীকের অবাক প্রশ্নে মামণি হেসে দেন। ছেলের হাতে ব্যাঙের ছাতার ছবি দেখে মামণি তাকে কাছে ডেকে নিয়ে বিষয়টি বুঝিয়ে বললেন।
ব্যাঙের ছাতা আসলে এক ধরনের উদ্ভিদ। তবে এর পাতা ও ফুল নেই। এমনকি দেহের কোথাও এতটুকু সবুজ নেই। তবুও এরা উদ্ভিদ। এর ইংরেজি নাম মাসরুম। বর্ষাকালে ঘরের আশপাশে, দেয়ালে, গাছের ডালে ব্যাঙের ছাতা দেখা যায়। সাধারণ উদ্ভিদের মতো এরা অজৈব পদার্থ থেকে নিজেদের খাদ্য তৈরি করতে পারে না। কোনো উদ্ভিদ বা জীবজন্তুর বিকৃত দেহকে আশ্রয় করে সেখান থেকে এরা প্রয়োজনীয় খাদ্য বা পুষ্টিরস সংগ্রহ করে থাকে। ব্যাঙের ছাতার দু’টি অংশ। এদের ওপরের অংশে টুপি বা মাথা এবং নিচে লাঠির মতো বোঁটা বা বৃন্ত থাকে। পৃথিবীতে এদের অসংখ্য জাত রয়েছে তবে সব জাতে কিন্তু বৃন্ত বা টুপি থাকে না। আবার অনেকের টুপি থাকে কিন্তু বোঁটা থাকে না। কোনো কোনো ছাতার টুপির নিচে সূচের মতো অনেক দাঁত থাকে। প্রবালজাতীয় ব্যাঙের ছাতা কখনো কখনো সরু বা মোটা লাঠির মতো আবার কখনো শাখা-প্রশাখাযুক্ত ছোট গাছের মতো দেখতে হয়। আকারহীন বা সজারুর কাঁটার মতোও ব্যাঙের ছাতা আছে। ব্যাঙের ছাতাকে বিজ্ঞানীরা ‘ছত্রাক’ নামে অভিহিত করেছেন। বিষাক্ত ব্যাঙের ছাতা বাদে কয়েকটি ধরন মানুষের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এগুলো খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি এতে আমিষ এবং ভিটামিন বি, সি ও কে রয়েছে। মাসরুম সবজি, ভর্তা, চপ এবং গোশতের সাথে রান্না করেও খাওয়া যায়। জাপান, সিঙ্গাপুর, চীন, থাইল্যান্ডে ব্যাঙের ছাতা খুব প্রিয় খাদ্য। সেখানে এসব চাষ করা হয়। আমাদের দেশেও এর বাণিজ্যিকভাবে চাষ শুরু হয়েছে।
Subscribe to:
Posts (Atom)