Tuesday, November 19, 2013

হরতাল হরতাল হরতাল


" হরতাল হরতাল হরতাল "
-----------------------------


 হরতাল কিছু কথোপকথণ…

জনতাঃ এখন ভোটের মাস।

নেতাঃ তাতে কি? “হরতাল”।

জনতাঃ বিদ্যালয় গুলোতে বার্ষিক পরীক্ষা।

নেতাঃ তাতে কি? “হরতাল”।

জনতাঃ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভর্তি পরীক্ষা।

নেতাঃ তাতে কি? “হরতাল”।

জনতাঃ দ্রব্য-মূল্যের চরম উর্ধগতি।

নেতাঃ তাতে কি? “হরতাল”।

জনতাঃ গাড়ি জ্বালাও পুড়াও ।

নেতাঃ তাতে কি? “হরতাল”।

জনতাঃ রপ্তানীতে ব্যপক ধস্।

নেতাঃ তাতে কি? “হরতাল”।

জনতাঃ আকশ্মিক পুড়ছে যান।

নেতাঃ তাতে কি? “হরতাল”।

জনতাঃ পুড়ে যাচ্ছে  তাজা প্রাণ।

নেতাঃ তাতে কি? “হরতাল”।

জনতাঃ আসছেন এক বিদেশিনী।

নেতাঃ তাতে কি? “হরতাল”।

জনতাঃ জি...উনি মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

নেতাঃ তাতে কি? “হরতাল”।

জনতাঃ তো এখন দেন হরতাল ।

নেতাঃ না এখন নির্বাচনে যাব ।

--ব্লগার টিপু মামা--


Monday, November 18, 2013

মাটির এই দেহটা

মাটির এই দেহটা
গত তিন দিন আগে ফ্লোরে বসে নখ কাটছিলাম।
নখ গুলো ফ্লোরের উপর ছিল। 
নখ কাটা শেষ হতে না হতেই দেখি 
তিন-চারটা পিঁপড়া এসে একটা নখ
নিয়ে যাবার জন্য টানা হেঁচড়া করছে।
তখন হঠাৎ করে মনে এ ভাবনার উদয়
হলো- যতক্ষন এ নখ গুলো আমার দেহের
সাথে সংযুক্ত ছিল তখন কোন
পিঁপড়ে এসে তা নিয়ে যাওয়ার
জন্য চেষ্টা করেনি, কিন্তু
যেই না তা আমার দেহ
থেকে বিচ্ছিন্ন হলো 
তখনি তা পিঁপড়ের
খাবারে পরিণত হলো।
ঠিক তেমনি যখন
আমার দেহ থেকে আমার প্রাণ বের
হয়ে যাবে, আমার শত যত্নে গড়া এ
সাঁধের দেহ মাটির
ঘরে রেখে আসা হবে তখন এ দেহের
কোন দাম থাকবে না,ভাই
হোক না তা যতই সুন্দর
কিংবা কুৎসিত, সাদা কিংবা কালো,
চিকন কিংবা মোটা, ঢিলে-
ঢালা শরীর কিংবা মহা রানী কিংবা
ব্যায়ামের মাধ্যমে গড়া সুন্দর দেহের শরীর;
অবশেষে তা হবে পোকা- মাকড় আর 
পিঁপড়ের খাবার, পরিণত
হবে তাদের বসত বাড়ীতে। 
মাটির দেহ অবশেষে মাটির সাথেই মিশে যাবে 
শুধু বেঁচে থাকবে আমার আমল 
আর আমার কর্ম আর আমার সৃতিময় দিনগুলি
হে আল্লাহ্!
আমি তো মাটি দিয়ে গড়া এক আদম
সন্তান, যার দেহ পঁচে যাবে আর
পরিণত হবে পোকা-মাকড়ের খাবারে; তবুও
এই অস্হায়ী দেহ দ্বারা তোমার
যে ইবাদত করা হয় তুমি তা কবুল করে নাও
আরো বেশী আমল করার তাওফীক দান করো,
আমাদেকে ভূল পথের দিকে ঠেলে দিও না
আমরা যেন সঠিক পথে চলতে পারি
আমার আত্মাকে তুমি সংশোধন
করে তোমার আপন করে নাও।
যদি তুমি কবুল না কর
তাহলে কীভাবে পাব
সে দেহ, যার কোন লয়
হবে না, ক্ষয় হবে না,
যে দেহ দেখে দর্শকের
চোখের পাতা নড়বে না,
যে দেহ থেকে বের
হবে মেশকের ঘ্রাণ,
যে দেহের সৌন্দর্য হবে চির অম্লান।
হে মহা সৌন্দর্যের আঁধার!
তুমি আমাদের কবুল কর।
আমীন। 

--ব্লগার টিপু মামা --


বাঁচলে রাজা মরলে শেষ এই আমাদের বাংলাদেশ । I Love Bangladesh


বাঁচলে রাজা মরলে শেষ এই আমাদের বাংলাদেশ ।

দেশটাতো আমাদের সকলের । একমাত্র আমরাই পারি ভবিষৎকে কিছু দিতে , আমাদের দিকে চেয়ে আছে ভবিষৎ । প্রয়োজন শুধু ভাল মন মানুষীকতা , একটু ভাবোনতো......... দেশ আগে, বাকী সব পরে, নিজের স্বার্থের জন্য এই দেশকে ফুটো করা যাবে না, কেবল একটি চেয়ারের জন্যে আমাদের স্বপ্নের দেশকে ধ্বংশ হতে দেয়া যাবে না। কিছু মানুষের সন্ত্রাসীর কাছে আমাদের দেশের ভবিষ্যৎকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেয়া যাবে না, আসুন I Love Bangladesh প্রচারের সাথে একাত্ততা পোষন করে সবাই এগিয়ে আসি নিজ নিজ অবস্থান থেকে। গোটা পৃথিবীকে ভালবাসতে না পারলেও কেবল আমাদের এই ছোট একটি দেশকে ভালবাসি ভালবাসি, যদি তাও সম্ভব না হয় তাহলে চলুন আমরা আমাদের সমাজের কিছু অভাবি দুঃখি মানুষের পাশে এসে দাড়াই, যদি তাও সম্ভব না হয় তাহলে আসুন আমরা যেন আর একটি মানুষের স্বভাবিক জীবন যাত্রাকে ব্যহত না করি, তাদের ঘুম যেন হারাম না করি, মনে রাখতে হবে সুখ শান্তি শৃংখলা নিরাপদ আমরা দিতে না পারলেও তাদের সুখ আর শান্তি কেড়ে নেয়ার অধিকার নাই আমাদের। আপনার যাত্রা শুভকামনায়------

--ব্লগার টিপু মামা--

Sunday, November 17, 2013

Ruled by Your Night


Ruled by Your Night

breathe in the tears
as i let it all go
they soak my skin and fade
rivulets crawling not so softly
a stellar heartache
has erupted my existence
my sky is eclipsed
and i feel a star birth
inside of me
so condensed and expanded
my tears feed it
i cannot shed the noise in
my head, in my heart, or in
the shell of my body
it becomes a distant tomb
my mind is all smoke and dust
it all seems new but
once again
it isn't
i open my eyes
they have cleared and shine
like supernovas
the world settles
a slice of heaven
inside me has chrysalized
what a presence
as i look up at the other stars
i know my night is ruled
by yours
--Blogger Tipu mama--





Blogger TIPU MAMA: যেমন চাবি তেমন তালা....তালার কি দোষ ? ঝাপসা চোখে অ...

Blogger TIPU MAMA: যেমন চাবি তেমন তালা....তালার কি দোষ ? ঝাপসা চোখে অ...: যেমন চাবি তেমন তালা....তালার কি দোষ ?  ঝাপসা চোখে অনেক কিছুই পরিষ্কার দেখা যায়...  যদি তা আত্মার একান্তে অনুভূত হয় !  আবার...খোল...
* বাবুই পাখীর কাঁচা ঘর *
===================

বাবুই পাখিকে ডাকি বলিছে চড়াই ,
কুরের ঘরে থাকি , করো শিল্পের বড়াই 
আমি থাকি মহা সুখে অট্টালিকা ,পরে
তুমি কত কষ্ট পাও , রোদ বৃষ্টি ঝড়ে
বাবুই হাসিয়া কহে সন্ধেহ কি তায়
কষ্ট পাই তবু থাকি নিজেরও বাসায়
পাকা হউক তবু ভাই পরের ও বাসায়
নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর খাসা ।।

--ব্লগার টিপু মামা--


যেমন চাবি তেমন তালা....তালার কি দোষ ?
 ঝাপসা চোখে অনেক কিছুই পরিষ্কার দেখা যায়... 
যদি তা আত্মার একান্তে অনুভূত হয় ! 
আবার...খোলা চোখে অনেক কিছুই ঝাপসা ও অস্পস্ট ...... 
যদি তা হৃদয়ের আয়নায় ধারণ করা না হয়.........!! 
--ব্লগার টিপু মামা--

Saturday, November 16, 2013

ব্লগার টিপু মামার নতুন প্রস্তাব

ভালোবাসি,

খুব সহজ ভাষায় বলছি, ভালোবাসি;
কেননা, ভাষার মারপ্যাঁচ আমি বুঝি না;
কবি বা সাহিত্যিক নই,
তাই সহজ সোজা ভালোবাসি।
হাতে কোন হীরের আংটি নেই,
অথবা কোন অবাক করা ঘটনা দিয়ে নয়,
সহজ ভাবে শূন্য হাতে বলছি, ভালোবাসি;
কেননা অর্থের মূল্য এখনও বুঝতে পারি নি,
অবাক আমি করতে পারি না, কেননা তোমাতে অবাক হয়ে আছি,
তাই শুধুই ভালোবাসি।
গান গাই না, তাই সুরে সুরে নয়;
ছবি আঁকি না, তাই রঙ তুলিতে নয়;
অভিনেতা নই, তাই অভিনয়ে নয়;
জ্ঞানী নই, তাই যুক্তি তর্কে নয়;
আমি অতি সাধারণ, তাই সাধারণ ভাবে ভালোবাসি।
ভালোবাসি, খুব সহজ সরল ভাবে বলে দিলাম;
কেননা আমি কঠিন হতে শিখি নি,
ভালোবাসা, খুব সহজে এনে দিলাম;
কেননা তোমার প্রেমিক হওয়া ছাড়া, এখনও অন্য কিছু হতে পারি নি।

--টিপু মামা--

তারিখ জেনেই বলে দেয়া সম্ভব সেদিন কী বার ছিল। ম্যাজিক!

ব্লগার টিপু মামার " ম্যাজিক "
শুধু মাত্র তারিখ জেনেই বলে দিতে পারবেন ঐদিন কী বার ছিল? অথবা আগামীতে ঐদিন কিবার হবে? খুব সহজ একটি পদ্ধতি জেনে নিন। আর বন্ধুদের চমকে দিন। বাজি ধরে বলুন এটা আপনি বলতে পারেন। ১০০% গারান্টি। বাজিতে জিতবেনই!
সাধারণত আমরা মাসের তারিখ মনে রাখতে পারলেও কোন্ তারিখ কিবার তা সহজে বলতে পারিনা। বিশেষ কারণ ছাড়া এটি বলে দেয়া অনেক কঠিন। কেউ জিজ্ঞেস করলে নিশ্চিত আপনাকে কম্পিউটারের সরণাপন্ন হতে হবে। কিন্তু হাতের কাছে কম্পিউটার না থাকলে কি করবেন? কষ্ট করে তারিখ গুনে গুনে কতক্ষণে বের করবেন? খুব সহজ একটা নিয়ম জানা থাকলে আমরা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বলে দিতে পারি যে কোন মাসের যে কোন নির্দিষ্ট তারিখ কি বার ছিল অথবা হবে। নিম্নের পদ্ধতিটি অনুসরণ করে প্রাকটিস করতে থাকুন। খুব সহজ এবং সঠিক।
এজন্য প্রথমে আমাদের বার মাসের সংখ্যা মানগুলো মনে রাথতে হবে। ১২ মাসের সংখ্যা মান হচ্ছে যথাক্রমে:
find-day-for-any-date-by-a-simple-calculation
এবার প্রত্যেক মাসের তারিখের সাথে সে মাসের সংখ্যামান যোগ করে যোগ ফলকে ৭ দ্বারা ভাগ করলে যদি ভাগ শেষ ০ (শুন্য) হয় তাহলে সে তারিখ হবে বৃহস্পতিবার। উদাহরণস্বরূপ ধরা যাক কেউ আপনাকে বলল জুলাই মাসের ১৪ তারিখ কী বার ছিল? তখন আপনি জুলাই মাসের সংখ্যামানের সাথে ১৪ যোগ করে অর্থ্যাৎ ৩+১৪= ১৭ এই ১৭ কে ৭ দ্বারা ভাগ করে ভাগশেষ যা হবে সেই ভাগশেষের মানই হবে উক্ত বার।
যেমন
find-day-for-any-date-by-a-simple-calculation
সুতরাং আমরা জানতে পারলাম, ভাগশেষ ৩ থাকলে হয় রবিবার। সুতরাং জুলাই মাসের ১৪ তারিখ হবে রবিবার।
                                                            ..............ব্লগার টিপু মামা..................

Thursday, November 14, 2013

ব্লগার টিপু মামার পত্রিকায় সাধু ভাষা-রীতি

পত্রিকায় সাধু ভাষা-রীতি

পত্রিকায় এখন সাধু ভাষার দেখা মেলে কেবল সম্পাদকীয় নিবন্ধে। পশ্চিম বঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকায় আর বাংলাদেশে দৈনিক ইত্তেফাকে। আগে দু’টি পত্রিকাতেই সাধু ভাষায় সংবাদ ছাপা হত। আনন্দবাজার পত্রিকা খবরের পাতা থেকে সাধু ভাষা গুটিয়ে নিয়েছে ১৯৬৫ সালের ২২শে মার্চে। তার দেখাদেখি অন্যান্য পত্রিকাও সংবাদ পরিবেশনে সাধু ভাষার ইতি টানে। দৈনিক ইত্তেফাক সংবাদ পরিবেশনে সাধু ভাষা ছেড়ে চলতি ভাষার ব্যবহার শুরু করে ২০০১ সালের ১৪ই নভেম্বর। তার আগের দিন অর্থাৎ ১৩ই নভেম্বর ইত্তেফাকের প্রথম পৃষ্ঠায় একটি ঘোষণা ছাপা হয়– 
‘একটি ঘোষণা–
ভাষা-বিজ্ঞানী, সমাজ বিজ্ঞানী, দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, তরুণ প্রজন্ম, সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবী সম্প্রদায়, পাঠক-পাঠিকা এবং শুভানুধ্যায়ীদের সুচিন্তিত মতামত অনুযায়ী আগামীকাল বুধবার থেকে দৈনিক ইত্তেফাকে সাধু ভাষা-রীতির বদলে চলতি ভাষা-রীতি ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। দৈনিক ইত্তেফাকের গত ৫০ বছরের ঐতিহ্যের স্মারক হিসেবে সম্পাদকীয় নিবন্ধ আগের মতই সাধু-রীতিতে প্রকাশিত হবে। – ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক।’
ইত্তেফাকের সম্পাদকীয় নিবন্ধের সাধু ভাষা কিন্তু কেবল সর্বনামে আর ক্রিয়াপদে; বিশেষণ, ক্রিয়া-বিশেষণ আর সমাসবদ্ধ পদের বড়ই অভাব। আর সংস্কৃতাগত তৎসম শব্দের চেয়ে আরবি-ফারসির তদ্ভব বা তৎসম শব্দের ব্যবহার বেশি।

--ব্লগার টিপু মামা--

ব্লগার টিপু মামার " কেরামতী "
======================

ফাইল শেয়ার করে পয়সা কামাই
-----------------------------------------

একবার চিন্তা করেন, আপনার আপলোড করা কোন একটা গান কিংবা ছবি অথবা ভিডিও কেউ ডাউনলোড করলো, আর সাথে সাথে আপনার একাউন্টে ১ সেন্ট জমা হয়ে গেল! পয়সার অঙ্কটা ছোট হলেও দারুন দারুন সব আগ্রহ জনক ফাইল হলে অঙ্কটা নিতান্তই সামান্য হবে না। একাউন্টে সর্বনিম্ন দশ ডলার জমা হলে টাকাটা ট্রান্সফার করতে পারবেন নিজের কাছে।

ব্লগার টিপু মাম এমনই একটি ফাইল শেয়ারিং সাইট। নিজের প্রয়োজনীয় ফাইলগুলোও এখানে জমা রাখতে পারেন কম্পিউটার ক্র্যাশ এ ফাইল নষ্ট হওয়ার ভয় থেকে বাঁচতে। ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন করলে স্পেশ পাবেন ২০০ মেগা বাইট, যেখানে রেপিড শেয়ারে পাওয়া যায় ১০০ মেগা বাইট।

আর বোনাস হিসেবে আপনার রেফারেল থেকে কেউ এই সাইটে জয়েন করে ফাইল আপলোড করলে আপনি পাবেন ১০ সেন্ট!


--ব্লগার টিপু মামা--


উত্তুরে বাতাস আর সূর্য: -: সিলেটের উপভাষা :-

উত্তুরে বাতাস আর সূর্য: সিলেটের উপভাষা
==============================

সিলেটের উপভাষা এখন পৃথক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত স্বে মহিম্নি — নিজের মহিমায়, অন্তত এথনোলগের মতে, বেশ কিছুদিন ধরেই। এই সিলেটির সাথে বাংলার আভিধানিক সাদৃশ্য প্রায় সত্তর শতাংশ। একই রকম মর্যাদা চট্টগ্রামের উপভাষারও; তবে এ ক্ষেত্রে বাংলার সাথে আভিধানিক সাদৃশ্য তেতাল্লিশ থেকে চৌষট্টি শতাংশের মধ্যে। জায়গা বদলালেই ভাষা হঠাৎ করে পালটায় না; অনেক জায়গা জুড়ে একটু একটু করে পালটায়; আর তাই এই তেতাল্লিশ থেকে চৌষট্টি শতাংশ। এর একটা অর্থ সিলেটি বাংলা বেশ খানিকটা কাছের, অন্তত চট্টগ্রামের উপভাষা সাপেক্ষে।

সিলেটির একটি ধ্বনিমূলের সহধ্বনি বাংলার আর কোনও উপভাষায় চোখে পড়ে না — /q/, আরবির ق। মান্য বাংলায় যা /k/, সিলেটিতে তা হয় /q/ বা /x/। সাধারণত পূর্ণ-বিবৃত স্বরধ্বনির আগে মান্য /x/; অন্যত্র /q/। /e/-স্বরধ্বনি অনেকটা বিবৃত হয়ে /ɛ/; মহাপ্রাণতা প্রায় লুপ্ত; /r/ এবং /ɽ/-এ পার্থক্য নেই; মান্য বাংলার উত্তরদন্তমূলীয় ঘৃষ্ট /tʃ/ এবং /dʒ/ ধ্বনি হয় উষ্ম /s/ এবং /z/ নয়ত অনেকটা সামনে এগিয়ে দন্তমূলীয় ঘৃষ্ট ধ্বনি /ts/ কিংবা /dz/। মান্য বাংলার /ɦ/ কখনও /ɦ/ এবং কখনও /ʔ/.

উতরর বাতাস আর সুরুজ ঝগড়া করের, তারার মাঝে কে বেশি শক্তিমান, অখটা নিয়া। অউ সময় এখ পথিক গরম পুষাক গাত দিয়া অউ পথ দিয়া জার । বাতাস আর সুরুজ দুইজনেউ রাজি অইল তারার মাজ থাকি যে পথিকরে তার পুশাক খুলাইতে বাইদ্য করাইত পারব, হেউ অইব বেশি শক্তিমান। এরপর উতরর বাতাস তার বিশন জোরে বইতে শুরু করল। বাতাসর জোর যত বাড়তে লাগল পথিকও তত শক্তি করি পুশাক শরিরর লগে জড়াইতে থাকের। হেশকালো বাতাস আল ছাড়তে বাইদ্য অইল । ইবার সুরুজ পরবল তেজ ছড়াইতে শুরু করল। সঙ্গে সঙ্গে পথিকও তার জামা খুলি ফালাইল। আর উতরর বাতাস মানিয়া নিল যে সুরুজ বেশি শক্তিমান।

/ut̪rɔr bɑt̪ɑʃ ɑr suruz zɔɡrɑ xɔrɛr, t̪ɑrɑr mɑze qɛ bɛʃi ʃoqt̪imɑn, ɔxtɑ niɑ. ou ʃɔmɔĕ æx ɸot̪iq ɡɔrɔm puʃɑq ɡɑt d̪iɑ ou pɔt d̪iɑ zɑr. bɑt̪ɑʃ ɑr suruz d̪uizonɛu rɑzi ʔoilo t̪ɑrɑr mɑz t̪ɑqi zɛ ɸot̪iqrɛ t̪ɑr puʃɑq xulɑit̪ɛ bɑid̪ːo xɔrɑit̪ɛ ɸarbo, ɛu ʔoibo bɛʃi ʃoqt̪imɑn. ɛrɸɔr ut̪rɔr bɑt̪ɑʃ t̪ɑr biʃɔn zorɛ boit̪ɛ ʃuru xorlo. bɑt̪ɑʃɔr zor zɔt̪o bɑrt̪ɛ lɑɡlo ɸot̪iqo t̪ɔt̪o ʃɔqt̪i xori puʃɑq ʃoriror lɔɡɛ zorɑit̪ɛ t̪ɑxɛr. ɦɛʃxɑlo bɑt̪ɑʃ ʔɑl sɑrt̪ɛ bɑid̪ːo ʔoilo. ibɑr suruj ɸɔrbol t̪ɛz sɔrɑit̪ɛ ʃuru xɔlro. ʃɔŋɡɛ ʃɔŋɡɛ ɸot̪iqo t̪ɑr zɑmɑ xuli ɸɑlɑilo. ɑr ut̪ror bɑt̪ɑʃ maniɑ nilo zɛ suruz bɛʃi ʃoqt̪imɑn/

আন্তর্জাতিক ধ্বনিতাত্ত্বিক বর্ণমালায় সিলেটের উপভাষার উচ্চারণের উদাহরণ দিতে গিয়ে ঈশপের এই গল্পটিতে কোনও রকম স্বরাঘাত চিহ্নের ব্যবহার করা হয়নি।


--ব্লগার টিপু মামা--





হাঁসতে বাধ্য -- পড়েই দেখুন ।।

    : টিপু মামার ব্লগ একবার পড়েই দেখুন হাসতে বাধ্য :
        ===================================     
                                                             


কিছু পুরানা জোকস তবে মজার বিষয় কখনো পুরানো হয় না বলেই বার বার পড়া যায়। আমার মন খারাপ থাকলে আমি এই জোকস গুলো পড়ি আর হাসি, কখন যে মন ভালো হয় টের ও পাই না। তাই সবার মন ভালো করার জন্য দিলাম। * ছেলের বিয়ের শখ হয়েছে। সে বাবাকে গিয়ে বলল সে বিয়ে করবে। বাবা খুশী হয়ে বলল," কাকে বিয়ে করবে,শুধু নামটা বল" ছেলে পাশের বাড়ীর মেয়ের নাম বলতেই বাবা জীহ্বায় কামড় দিয়ে বলল, " ছিঃ ছিঃ,ও তোমার বোন।আমার আরেক সন্তান" তখন ছেলে অন্য মেয়ের কথা বলতেই বাবা একই কথা বলল,এইভাবে পাড়ার সকল মেয়ের কথা বাবা নাকচ করে দিল। ছেলে বাবার লুচ্চামীতে হতাশ হয়ে মাকে গিয়ে বলল," মা, বিয়ে করতে যেই মেয়ের কথাই বলি,বাবা বলে সে আমার বোন,তহলে কি আমার বিয়ে হবে না " মা মুচকী হেসে বলল,"তুমি ওদের সবাইকে বিয়ে করতে পারবে" 

ছেলে অবাক হয়ে বলল,
"কেমনে?" মা,"
 তুমি তার সন্তান নও" 
*স্যার : তুমি বড় হয়ে কী করবে? 
ছাত্র : বিয়ে। 
স্যার : আমি বোঝাতে চাইছি, বড় হয়ে তুমি কী হবে? 
ছাত্র : জামাই। 
স্যার : আরে আমি বলতে চাইছি, তুমি বড় হয়ে কী পেতে চাও? 
ছাত্র : বউ। 
স্যার : গাধা, তুমি বড় হয়ে মা- বাবার জন্য কী করবে? 
ছাত্র : বউ নিয়ে আসব। স্যার : গর্দভ, তোমার মা-বাবা তোমার কাছে কী চায়? 
ছাত্র : নাতি-নাতনি। 
স্যার : ইয়া খোদা!…তোমার জীবনের লক্ষ্য কী? 
ছাত্র : বিয়ে। 
স্যার অজ্ঞান…। 
*ছেলের বাবাঃ খাট মজবুত করে বানাও এতে আমার ছেলে আর নতুন বউ শোবে কাঠমিস্ত্রিঃ এত মজবুত বানামু খালি আপনার ছেলে কেন পুরা মহল্লার লোক বউ এর সাথে শুইতে পারবে। *স্ত্রী নতুন সিম কিনে তার প্রিয়তম স্বামীকে surprise দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল যে কিনা বেডরুমে বসে ছিল। তাই স্ত্রী রান্নাঘরে গিয়ে স্বামীকে নতুন নাম্বার থেকে কল দিলঃ “হ্যালো জানু” … … … … স্বামীঃ (খুব নিচু স্বরে) ডার্লিং, আমি তোমাকে একটু পরে ফোন দিচ্ছি, ইদুরমুখো মহিলটা এখন রান্নাঘরে, যেকোনো সময় এসে পরবে!!!!!! *স্বামী ঘরে ঢুকতেই দেখলো তার স্ত্রী তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সাথে শুয়ে আছে | সে বন্ধুকে বললো, বাস্টার্ড সাহস থাকে তো আয় দুটো পিস্তল নিয়ে ডুয়েল লড়ি | যে জিতবে ও তার হবে | বলে ওরা পাশের ঘরে চলে গেল | পাশের ঘরে ডুয়েল যাবার সময় বন্ধু বললো, বন্ধু কেন মিছিমিছি আমাদের মাঝে একজন মরবো, তারচেয়ে বরং দুজনেই মরার ভান করে শুয়ে থাকি, ও যাকে নিয়ে কাদঁবে, ও তার হবে | বলে দুজনে মটকা মেরে শুয়ে পরল এবং দুটি গুলির আওয়াজ করল | স্ত্রী ঘরে ঢুকে দেখল দুজনেই মরে পড়ে আছে | সে তখন খাটের তলা থেকে তার আরেক প্রেমিককে ডেকে বললো চলো এসো, এরা দুজনেই মরেছে, আর কোনো বাঁধা নেই | 


          --ব্লগার টিপু মামা--











ঐতিয্যের " দাদা "


(১)
মোর পাতে ঘি,
তোর তাতে কি
কিসের রে চোখ গরম-করা ?
আমরা হলাম
রাজার গোলাম
পঞ্চপুরুষ-পরম্পরা ।

(২)
দাদার দাদা
রাজ-পেয়াদা
চুটিয়ে আদায় করত মোহর,
দাদা সাহেব
খাস মোসাহেব
কচলাতো হাত অষ্টপ্রহর ।


(৩)
দাদার বাবা
খেলত দাবা
রাজার পাচক ছকুর সাথে ।
তার যে নাতি,
ধরত ছাতি
উঠলে নায়েব বাড়ির ছাতে ।

(৪)
আছেন মামা
এবং ধামা
সেই সুবাদে আমিও টাউট !
কাজেই তুমি
গোঁয়ার্তুমি
আর ক'রো না, গেট ইউ আউট !
...

--ব্লগার টিপু মামা--

আমার লক্ষী ছেলে


...

ঐ দেখা যায় লক্ষ্মী ছেলে
                পাঠ্য কেতাব পড়ে,
ঘাড়ের ওপর মুণ্ডুখানা
                হালকা তালে নড়ে ।

বানের তোড়ে বাঁধ ভেঙে যায়
                দেশ ভেসে যায় জলে,
ডাকাত এসে আগুন লাগায়
                কাদের বাড়ি জ্বলে,
কার বাড়িতে পড়ল রে বাজ,
                উড়ল ঝড়ে চাল-
তারই খোঁজে দাপিয়ে বেড়ায়
                দস্যি ছেলের পাল ।

কিন্তু আহা ! লক্ষ্মী ছেলে
                পাঠ্য কেতাব খুলে,
ইতিহাসের বীর-কাহিনী
                পড়ছে দুলে দুলে ।
ব্লগার টিপু মামা--
--
...

মারামারি


...
কারে বলি, কত বলি,
              আর যে না পারি রে,
চারিদিকে চেয়ে দেখি
              শুধু মারামারি রে !
মায়ে মারে, বাপে মারে
              সেটা তবু সহা যায়,
'চাল' এসে মারে যদি
              সে তো বাপু মহা দায় !
'কাঁচি', 'ল্যাঙ', 'প্যাঁচ' এসে
              মারে যত ইচ্ছে
যত দাও উপদেশ,
              কেবা কানে নিচ্ছে !

--ব্লগার টিপু মামা==

সর্দি , জ্বর , কাশিঁর ছড়া ।।



[সাবধান : এ ছড়া মুখস্থ করার চেষ্টা করলে সর্দি লেগে যেতে পারে !]

বাঘবাসে ভুগি ডাই ঠাড্ডায়,
ফাল্গুডে পড়িলাব গাড্ডায়,
সর্দিতে হল ডাক বদ্ধ,
পাইডাকো আর কোডো গদ্ধ ।
        আব গাছে ধরেছে বুকুল,
        গুডগুড্ করে অলিকুল,
        টুড্টুডি সজডের গাছে
        গাড্ গায় আর খালি ডাচে। 
ডিবগাছে ঝুরুঝুরু ফুল,
বৌবাছি বধুতে আকুল। 
বহুয়ার বদির সুবাস
বাতাল হয়েছে বধুবাস ! 
--ব্লগার টিপু মামা--


---ব্লগার টিপু মামা--


...

...বন্ধু, তোমার ছাড়ো উদ্বেগ, সুতীক্ষ্ণ করো চিত্ত,
বাংলার মাটি দুর্জয় ঘাঁটি বুঝে নিক দুর্বৃত্ত।
মূঢ় শত্রুকে হানো স্রোত রুখে, তন্দ্রাকে করো ছিন্ন,
একাগ্র দেশে শত্রুরা এসে হয়ে যাক নিশ্চিহ্ন।
ঘরে তোল ধান, বিপ্লবী প্রাণ প্রস্তুত রাখ কাস্তে,
গাও সারিগান, হাতিয়ারে শান দাও আজ উদয়াস্তে।
আজ দৃঢ় দাঁতে পুঞ্জিত হাতে প্রতিরোধ করো শক্ত,
প্রতি ঘাসে ঘাসে বিদ্যুৎ আসে জাগে সাড়া অব্যক্ত।

আজকে মজুর হতুড়ির সুর ক্রমশই করে দৃপ্ত,
আসে সংহতি; শত্রুর প্রতি ঘৃণা হয় নিক্ষিপ্ত।
ভীরু অন্যায় প্রাণ-বন্যায় জেনো আজ উচ্ছেদ্য,
বিপন্ন দেশে তাই নিঃশেষে ঢালো প্রাণ দুর্ভেদ্য!
সব প্রস্তুত যুদ্ধের দূত হানা দেয় পুব-দরজায়,
ফেনী ও আসামে, চট্টগ্রামে ক্ষিপ্ত জনতা গর্জায়।
বন্ধু, তোমারা ছাড়ো উদ্বেগ সুতীক্ষ্ণ করো চিত্ত,
বাংলার মাটি দুর্জয় ঘাঁটি বুঝে নিক দুর্বৃত্ত।।
...



আমার জীবনের ব্যস্ততা



নানা বিধ ব্যস্ততা এর কারনে অনেকদিন যাবত কিছু লেখা হচ্ছে না। আসলে চাকরি ছাড়ার পর কিছুদিন নিজেকে কাজ থেকে বিরতি দিলাম। মাঝে মাঝে কিছু বিরতি পরবর্তী কাজের উৎসাহ ও কর্মশক্তি জোগান দেয়। এখন আবার নিজেকে পৃথিবীতে টিকিয়ে রাখার জন্য কাজ করে যাচ্ছি বা চেষ্টা করছি।
আসলে এটি আমার অনেকদিনের একটি অপ্রকাশিত গল্প। একান্তই নিজের। মনের একটি কোনে পরে ছিল। কিছুদিন যাবৎ মাথা চাড়া দিয়ে উঠলো। যারা পড়বেন তারা হয়তো বলতে পারেন অপ্রকাশিত গল্প তাহলে কেন অপ্রকাশিত হলজনৈক এক মনিষী বলেছিলেন, “দুঃখের কথা কারো সাথে আলোচনা করলে তাতে দুঃখ কমেআর সুখের কথা বললে তাতে সুখের পরিমান বাড়ে।” সবাই যানে আমার বন্ধুর(প্রকৃত বন্ধুসংখ্যা অনেক কম। তাই মাঝে মাঝে আমার এই ব্লগ-এ কিছু লিখে মনটা হালকা করি।
এতক্ষণ লেখক হুমায়ুন আহমেদ-এর মত অনেক প্রারম্ভিক আলোচনা বা প্যাচাল লিখলাম। সে যাই হোকএখন আসল কথায় আসা যাক।
আমার মনে হয়প্রতেক সুস্থ মানুষের কাছে তার পরিবারের গুরত্ব সবার আগে। আমারা চাকরি বা ব্যবসা যাই করি না কেন তা নিজের ও আমাদের পরিবারের জন্যই। তাই আমাদের এমন কোন চাকরি বা ব্যবসা করা উচিৎ নয় যাতে পরিবার থেকে দুরে যেতে হয়। হে প্রভুআমাকে আমার পরিবার-পরিজন এর সাথে যেন সকল সময় ভালো ভাবে সময় কাটাতে পারি তার জন্য তোমার আর্শীবাদ কামনা করি।
সময়ের সাথে মানুষের চাহিদা রুচি-পছন্দ সব পরিবর্তন হয়এটাই পৃথিবীর ধর্ম বা নিয়ম। এখন আমার পরিবার বলতে মাবাবা আর আমি এবং অন্যান্ন। দুই বোন ছিল তাদের বিয়ে হয়ে গেছে। পরম পিতার আর্শীবাদে হয়ত কিছুদিন এর মধ্যে আমি একা থেকে আমরা দুই জন হবতারপর তিন,তারপর চার। এভাবেই পৃথিবী থেকে একদিন হয়ত চলে যাব। কিন্তু রয়ে যাবে আমার কর্মকান্ড গুলো। আমার মত ছোট বেলায় সবাই একটি ভাব-সম্প্রসারণ পড়ে থাকবেন, “মানুষ বাঁচে তার কর্মেবয়সের মাঝে নয়।” যখন এটি পড়তাম তখন এর মর্ম কতটা বুঝতাম জানিনা তবে এখন বুঝি।
এখন মাঝে মাঝে যখন একা থাকি তখন নিজের অজান্তেই ফেলে আসা দিনগুলো খুব মনে পড়ে। আমার নিজের ভুল ও ভাল খারাপ কাজ গুলো ভাবতে চেষ্টা করি। জীবনের ২৮-২৯ টি বছর পার করে এসেছি। অনেক সিদ্ধান্তই ঠিক ছিল আবার অনেক গুলাই ভুল। সঠিক সিদ্ধান্ত দিয়েছে আমাকে নানান সাফল্য অন্যদিকে ভুল সিদ্ধান্ত গুল আমার জীবন চলার গতি কিছুটা হলেও মন্থর করে দিয়েছে।
এখন নিজেকে সমাজে একজন সু-প্রতিষ্ঠিত মানুষ হিসাবে তৈরি করার যুদ্ধে রত আছি। আমার বিশ্বাস পরম পিতার আর্শীবাদে একদিন হয়ত তা হতে পারব। সময়ই বলে দিবে কতটা হতে পেরেছি। আমার পরিচিত অনেকে জানতে চায় কেন আমি এত ভাল একটি চাকরি ছেড়ে দিলামতার সঠিক উত্তর আমি দিতে পারি না। কেন ছাড়লাম??? যারা “গুরুদক্ষিনা” (ভারতীয় বাংলা সিনেমাদেখেছেন সেখানে নায়ক তাপস পাল এর মত আমার অবস্থা এখন। যাদের ছায়ায় এত বড় হলাম (চাকরি ক্ষেত্রেতাদের কাছ থেকেই এত দূরে থাকতে হবে ভাবিনি। আমি জানতাম একদিন চাকরি ছাড়তে হবেকিন্তু এমন ভাবে ছাড়তে হবে তা কখনই ভাবিনি। এখনও তার সঠিক কোন উত্তর আমি খুজে পাচ্ছি না। এটা কি আমার কোন ভুল নাকি সময়ের দাবি??
এখন একটাই সান্তনা নিয়ে নিজেকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিপরম পিতা যা করেন তা নিশ্চয় তার সন্তানের জন্য মঙ্গলের জন্য। পৃথিবীটা ছোটসেই তুলনায় বাংলাদেশ আর ছোট। বেচে থাকলে হয়ত ফেলে আসা মানুষ গুলো যাদের কে একসময় আর্দশ হিসাবে গ্রহন করেছিলাম তাদের সাথে দেখা হবেই। সবশেষে একটি গানের দুটি লাইন বলে শেষ করবো, “আমি আগের ঠিকানায় আছিসময় করে এস একদিন দুজনে কিছুক্ষন রব পাশাপাশি।” সবাই ভালো থাকেন।

--ব্লগার টিপু মামা--



একটি কাঠাল গাঁছ ও তার মালী ।



কবিতা বা গল্প লেখার অভ্যাস আমার আগে থেকেই। ছোট বেলায় ১৬ই ডিসেম্বর উপলক্ষে আমরা এই কাজ গুলো করতাম। তারপর নানান ব্যস্ততার কারনে সেই পথে আর বেশি দিন হাটা হয় নি। যখন প্রথম প্রেমে পড়েছিলাম সেই এইচএসসি, (২০০১ সালতখন একটা ডাইরি-তে অনেক গুলা কবিতা লিখে দিয়েছিলাম আমার প্রেয়সীকে। সেটাই ছিল আমার জীবনের শেষ কবিতা লেখা।
দীর্ঘ ছয় মাস যাবৎ একটি গল্প লেখার চেষ্টা করে আজ লিখতে বসলাম। প্রথমেই আমি লেখক জনাব আনিসুল হক কে ধন্যবাদ দিয়ে আমার গল্পটি শুরু করবো। তাকে আমার মত অনেকেই চিনেন একজন ভাল গল্পকার বা কলামিস্ট হিসাবে। বাংলা সাহিত্যে সুকুমার রায় কে বলা হয় ছন্দের জাদুকর। আমার কাছে আনিসুল হক সাহেব একজন রূপক গল্পের জাদুকর। যারা আনিসুল হক সাহেবের বিভিন্ন লেখা খবরের কাগজে পড়ছেন তারা জানেন তার লেখার ধরন।
আমার গল্পের নাম আমি দিয়েছি “একটি কাঠাল গাছ ও তার মালী”এটি একটি রূপক গল্প। যদি কেহ এই গল্পের কোন চরিত্রের সাথে নিজের মিল খুজে পান তাহলে তা হবে একান্তই কাকতালীয়।
প্রথম দৃশ্য :-
গল্পের শুরুটা একটা কাঠাল গাছতার মালিক বা দাবিদার ও তার কিছু রক্ষনাবেক্ষণ কারি দের নিয়ে। কাঠাল আমাদের জাতীয় ফল। গাছটি লাগান হয় একটি মহৎ উদ্যেশ্যে। গাছটি যিনি প্রথম রোপন করেন তখন তিনি ভেবেছিলেন গাছটি আমার হলেও এর ফল আমি সবাইকে ভাগ দিয়ে খাব। তাই তিনি তার কিছু পরিচিত লোক দের তার সাথে রাখলেন দেখা শুনা করার জন্য।
অনেক দিন অতিবাহিত হবার পরগাছের মালিক তার ব্যক্তিগত কারনে গাছটি তার এক শুভাকাঙ্ক্ষী কে উপহার হিসাবে দিয়ে দেন। কারন তিনি যানতেন কাঠাল তার শুভাকাঙ্ক্ষীর ও খুব পছন্দের একটা ফল। এবং তিনি তার সঠিক পরিচর্যা করবেন। এখন ২য় মালিক যিনি হলেন তিনি তার সাধ্য মত তার পরিচর্যা করতে লাগলেন।

--ব্লগার টিপু মামা--








” কুয়াশা মোড়া শীতের সকাল, রাসবিহারির মোড়ের রাস্তার দুপাশের দোকান গুলো এখোনো খুলেনাই, আমি কুয়াশার ভেতর দিয়ে চলেছি স্কুলের পথে ,পরিমল চায়ের দোকানের সামনে একটা ছোট কুকুর বসে আছে একটা রুটির আশায় , রোদের আলোর ঝলকানিতে শিশির বিন্দু গুলো চিক চিক করছে , আমি হেটে চলেছি একা – মাথায় নেই carrier ,future ,টাকা,জীবণ সমুদ্রের হাজারো টেনশন ”

Suddenly ঘুম ভাংল সকাল ১০ টা ,বোধ করি একেই হয়ত বলে নিরঝরের স্বপ্ন ভংগ -

সেই রাস্তায় আজও হাটি … সেই কুয়াশা হয়েছে আজ আমার বসন্ত … সেই কুকুরটি হয়েছে আমার ভালবাসার নারী -কোন তরুণী … আমি আজ হয়ে গেলাম চায়ের দোকানদার পরিমল … আজো সেই কুকুর আমার দোকানের সামনে বসে থাকে … পরিমলকে নাকি কুকুরটি আবার কামড়ানোর জন্য ঘেউ ঘেউ ও করে … আমি হাসব নাকি কাদব বুঝতে পারিনা … আবার পরিমলদের জন্য কুকুর গুলো বেচে থাকার সুযোগ পায়…
বোধ হয় সেই দিন গুলোই ভাল ছিল যখন কুকুরের বসন্ত বা কুকুরের লোমে জমে থাকা শিশির বিন্দুর মানে বুঝতাম না …
জীবণের এত গুলো বসন্ত পার করলাম …
--ব্লগার টিপু মামা--
তুমি যখন গহীন নিশীতে
হীরে জহরত ছড়ানো পালঙ্কে
গড়াগড়ি খাও ,
আমার তখন লোনা জলে ভেসে যায়
বুক পর্যন্ত ....

                                                 --ব্লগার টিপু মামা--


Wednesday, November 13, 2013




"জীবনে কাঁন্না মোছানোর জন্য অনেককে পাবেন,




কিন্তু নাক মোছানোর জন্য কাউকে পাবেন না। 




তাই সাবধানে থাকুন কারণ ঠাণ্ডা পড়ছে ...


                                                     



    - ব্লগার টিপু মামা -

Tuesday, November 12, 2013

কি চমৎকার বাহারি সুন্দর " ১০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হাতির ঝিলে লেজার শো "


একটু পর ই দেখবেন বাংলাদেশের সবচে বড় অর্জন ১০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন উপলক্ষে হাতিরঝিল এ ( আলোকচিত্র ) উৎসব । যখন টি.ভি তে ১০০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য হাতিরঝিলের আলোক উৎসব দেখাচ্ছিল তখন আমি "অসাম" বলার সাথে সাথে লোডশেডিং শুরু হয়ে গেল। আর কি আজব আমার আলোক উৎসবটা দেখা হল না .........    



    - ব্লগার টিপু মামা - 





Monday, November 11, 2013

আসুন দিনে অন্তত একটি হলেও ভাল কথা লিখি ।।

তবু আজো মাঁথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে সত্যের সন্ধ্যানে ।
পৃথিবীতে মানুষের আয়ু গড়ে ৬০ বছর 
আর দিন হিসাব করলে ২১,৯০০দিন ।
যা কিনা এই পৃথিবীতে বাঁচার জন্য অতি অল্প সময়। 
আসুন না প্রতিদিন অন্তত একটি ভাল কাজ করি 
বা একটি ভাল কথা ও যদি লেখা যায় তবেই 
মানুষ তার জীবনে হাজার হাজার ভাল কাজ 
বা লক্ষাধিক ভাল কথা লিখতে ও ভাল কাজ করতে পারে । 
যা দেশ ও জাতীর জন্য হতে পারে অনেক অনেক মুল্যবান। 
এই দেশটাতো আমার আপনারই আই লাভ বাংলাদেশ  ।।

__ব্লগার " টিপু " মামা__




* জ্ঞানী তোমার জ্ঞানের ভারে.... সব অপবাদ আমার ঘাড়ে...!!!



___  ব্লগার " টিপু মামার "__


_জ্ঞানী তোমার জ্ঞানের ভারে....

সব অপবাদ আমার ঘাড়ে...!!!