Friday, January 31, 2014

পথ কখনও শেষ হয় না...।


পথ কখনও শেষ হয় না। 
দীর্ঘ ভ্রমণের পর গন্তব্যে পৌছেও 
কেউ স্থির থাকে না।
ছুটতে শুরু করে অন্য কাজে, 
অন্য পথে, অন্য আরেক লক্ষ্যস্থলে।
এক একটি দিন শেষ করে 
আমরা এগুতে থাকি চুড়ান্ত যাত্রার পথে। 
মানব মৃর্ত্যুই পথের সমাপ্তি। 
নিরন্তর ছুটে চলা মানুষের শেষ গন্তব্য।

-ব্লগার টিপু মামা-














Tuesday, January 28, 2014

বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই, মাগো আমার শোলক-বলা কাজলা দিদি কই?

বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,
মাগো আমার শোলক-বলা কাজলা দিদি কই?
পুকুর ধারে লেবুর তলে থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই-
মাগো আমার কোলের কাছে কাজলা দিদি কই?

সেদিন হতে কেন মা আর দিদিরে না ডাকো;-
দিদির কথায় আঁচল দিয়ে মুখটি কেন ঢাকো?
খাবার খেতে আসি যখন, দিদি বলে ডাকি তখন,
ওঘর থেকে কেন মা আর দিদি আসে নাকো?
আমি ডাকি তুমি কেন চুপটি করে থাকো?

বল মা দিদি কোথায় গেছে, আসবে আবার কবে?
কাল যে আমার নতুন ঘরে পুতুল-বিয়ে হবে!
দিদির মত ফাঁকি দিয়ে, আমিও যদি লুকাই গিয়ে
তুমি তখন একলা ঘরে কেমন করে রবে,
আমিও নাই-দিদিও নাই- কেমন মজা হবে।

ভুঁই চাপাতে ভরে গেছে শিউলি গাছের তল,
মাড়াস্ নে মা পুকুর থেকে আনবি যখন জল।
ডালিম গাছের ফাঁকে ফাঁকে বুলবুলিটি লুকিয়ে থাকে,
উড়িয়ে তুমি দিও না মা, ছিঁড়তে গিয়ে ফল,-
দিদি এসে শুনবে যখন, বলবি কি মা বল!

বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই-
এমন সময় মাগো আমার কাজলা দিদি কই?
লেবুর ধারে পুকুর পাড়ে ঝিঁঝিঁ ডাকে ঝোপে ঝাড়ে’
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না, তাইতে জেগে রই
রাত্রি হলো মাগো আমার কাজলা দিদি কই?

(কাজলা দিদিঃ যতীন্দ্র মোহন বাগচী)




-ব্লগার টিপু মামা-


















Monday, January 27, 2014

সোনা বন্ধু ভুইলো না আমারে..

পাড়া-পড়শি বাদী আমার, বাদী কালনী নদী
মরম-জ্বালা সইতে না'রি, দিবা-নিশি কান্দি রে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি।

কারে কি বলিব আমি নিজেই অপরাধী
কেঁদে-কেঁদে চোখের জলে বহাইলাম নদী রে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি। —
সাগরে ভাসাইয়া কুল-মান
তোমারে সঁপিয়া দিলাম আমার
দেহ-মন-প্রাণ
সর্বস্ব ধন করিলাম দান
তোমার চরণের তরে
সোনা বন্ধু ভুইলো না আমারে...


-ব্লগার টিপু মামা- 










Wednesday, January 22, 2014

.একটি বাস্তব ঘটনা নিয়ে লেখা.......(সেই তুমি কেনো এত অচেনা হলে?)

মানুষের জীবনে প্রেম অনেকবার আসে...
কিন্তু সফল একমাত্র সেই হয় যে তার
ভালবাসাকে আগলে রাখতে পারে...
সবাই ভালবাসার মুল্য বুঝেনা আর সবাই
ভালবাসতে পারেনা বইকি জানেনা...
ভালবাসা ১টা ফোন কলের মাধ্যমে হয়না।
ভালোবাসলে ভালোবাসার মানুষটির প্রতি এক
ধরনের দুর্বলতা জন্ম নেয়। 

অদ্ভুদ একটা টান থাকে 
সেই মানুষটির প্রতি। 
সামান্য একটু অবহেলা অনেক কষ্ঠের উতপত্তি ঘটায়।
আরো বেশি হতাশা জন্মায় যখন 
সেই মানুষটির সাথে সারাদিনে একটা কথা ও হয় না
.
.একটি বাস্তব ঘটনা নিয়ে লেখা.......(সেই
তুমি কেনো এত অচেনা হলে?)

ব্লগার টিপু মামা-









রোমান্টিক গল্প
" ভালবাসি ভালবাসি "
-ব্লগার টিপু মামা-

জ্যাকসন হাইটস যাবো, ভাবছি গাড়ি নেবো না ট্রেনে যাবো ? ট্রেনেই যাই আজ, ট্রেন যাওয়া হয় না অনেকদিন|সিদ্ধান্ত নিয়ে টিকেট কাটলাম |

ট্রেন উটে যতারিতি বাঙালি চেহারা দেখতে পেলাম না| সব সাদারা , কিছু কিছু কালো ও আছে তবে কম |

সামনের একটা স্টেশন কিচুক্কন থেমে ট্রেন আবার চলতে শুরু করলো| ত্রিশ ডিগ্রী এঙ্গেলে সামনের সিটে একটা বাঙালি চেহারার এক মেয়ে বসে আছে দেখতে পেলাম, মনে Holo এই মাত্র থেমে যাওয়া স্টেশন থেকে উটেছে |বাঙালি না হয়ে ভারতী হতে পারে | আমি আর সামনের দিকে না থাকিয়ে চোখ বুজে হালকা ভাবে ঘুমানোর চেষ্টা করলাম |

কিছুক্ষণ পর পাশের সিটে বসে পড়ল কেউ এমনটা অনুভব করলাম| চোখ খুলে পাশে থাকাতেই দেখতে পেলাম সেই মেয়েটি |
আমি কিছু বোঝে উটার আগেই মেয়েটি বললো : আপনার নাম জুয়েদ তাইনা ?
:জ্বি , আপনি?
: তিশা
: আপনাকে তো চিন্তেপারলাম না| অবাক হয়ে বললাম|
: আপনি আমাকে চিনবেন না , আমি আপনাকে চিনি , আপনার ফেইসবুকে ছিলাম অনেক দিন|
: ছিলেন , এখন নেই ?
: না
আমি বললাম , ও আচ্ছা , নেই কেন কোন সমস্যা ?
:জ্বি. অনেক সমস্যা , আপনাকে চ্যাটে অনেক দিন হাই , হ্যালো বলে ও কোন উত্তর পাইনি , তাই বাধ্য হয়ে আপনাকে আনফ্রেন্ড করতে হয়েছে |
আমি বললাম , আসলে আমি চ্যাট করিনা করতে পারিনা ,২/৩মিনিটের বেশি থাকতে পারিনা আবার উত্তরের জন্য অপেক্ষা করে থাকা এটাও করতে পারিনা , আমার এফবি ফ্রেন্ড সবাই প্রায় এটা জানেন , আমার সব কথা হয় স্টেটাস আর কমেন্টে |
: আপনার স্টেটাস গুলা হয় বিরহমূলক
: যেমন?
: এই যে কয়েকদিন আগে লিখলেন

"তোমর বাড়ির পাশের বাড়ি আমার
আমার পাশের বাড়ি তোমার
তবুও হয়না দেখা
আজন্ম আমরা থাকি একলা একা"

: এ স্টেটাস এর সাথে আপনার কি সম্পর্ক ? বললাম আমি|
একটু চুপ থেকে মেয়েটি বলল: আমার জীবনের সাথে এটা মিলে গেছে |
আমি অবাক হয়ে বললাম: কেমন করে? খোলে বলুন তো ?

এক পলক চোখের দিকে তাকিয়ে , চুপ করে রইলো তিশা| আনমনে কথা বলছে এমন ভাবে বলল : আমার পাশের বাসায় একটা ছেলে থাকে,ওর নাম সজল, আমি ওকে খুব পছন্দ করি কিন্তু আমাদের কাজের সিডিউল এর কারণে দেখা হয়না, আমি যখন কাজে যাই ও থাকে ঘুমে, আমি যখন কাজ থেকে ফিরি তখন ও থাকে কাজে| আমি বললাম: সজল কে কি আপনি ভালবাসেন ?
: জ্বি
:বলেছেন থাকে?
: হাঁ,
: সে কি বলল?
: সে আমায় ভালোবসেনা| তিশার চেহারাতে বেদনা দেখতে পেলাম|আমি বললাম সত্যিই কি সে আপনাকে ভালবাসেনা? এটা কনফর্ম হয়েছেন?
: হাঁ , থাকে ভালোবাসি বলার পর সে সুজাসুজি না করে দেয় | আজ এক বছর প্রায় এরপর থেকে তার সাথে দেখা হয়না, আর আমি ও লজ্জায় তার সাথে দেখা করিনা ইচ্ছে করে|
আমি কি বলব বোঝতে পারছিলাম না| একটু চুপ থেকে তিশা কে বললাম: একটা কাজ করতে পারবেন?
তিশা বলল : কি কাজ বলুন|
: আপনি একদিন সময় বের করে সজলের সাথে দেখা করবেন, এবং বলবেন যে, আপনি থাকে ভালবাসেন না| এটা তার সাথে মজা করেছেন|
: এতে কি উপকার হবে আমার?
: আর কিছু না হউক, নিজের কাছে যে লজ্জায় মরছেন সেটা থেকে তো বাঁচবেন| বলে আমি একটু হাসার চেষ্টা করলাম |

সামনেই জামাইকা স্টেশন | তিশাকে বললাম : আমি সামনের স্টেশনে নেমে পড়ব , আমাকে আবার জ্যাকসন হাইটসের "ই "ট্রেন ধরতে হবে |
তিশা বলল: আচ্ছা তাহলে দেখা হবে| আমি বিদায় নিয়ে চলে এলাম |

মাস তিনেক পর আমি আমার কয়েকজন বন্ধু মিলে জ্যাকসন হাইটস প্রাইম রেস্টরেরেন্টে বসে আড্ডা দিচ্ছি| কে এক জন ডাক দিল : জুয়েদ ভাই এই টেবিলে আসেন| আমি চেয়ে দেখি তিশা হাত নেড়ে আমায় ডাকছে | সাথে একটা ছেলে বসা| আমার দুই টেবিল পরে ওরা বসেছিল| গেলাম |
বললাম: কি তিশা কেমন আছ?
তিশা বলল: ভালো আছি| ওর নাম সজল , বলে পাশে বসা ছেলেটাকে দেখালো| আমি সজলের সাথে হাত মিলালাম| সজল আমায় বসতে বলল, আমি তাদের সামনা সামনি চিয়ারটায় বসলাম| তিশা বলল: জুয়েদ ভাই আপনার পরামর্শে কাজ হয়েছে|
: যেমন ?
: আমি যখন সজল কে বলি ফান করেছিলাম সত্যি ভালবাসিনা, সে তখন কিছু বলেনি মুখ কালো করে চলে গেছিল| অমা পরদিন দেখি ওর আম্মুকে নিয়ে আমাদের বাসায় হাজির| সরাসরি আমার আম্মুর কাছে ওর আম্মু আমাদের বিয়ের প্রস্তাব দেন| আমাদের পরিবারের সবাই রাজি হয়ে যান| এখন আমরা দেশে গিয়ে বিয়ে করব| তাই কিছু বাজার করতে জ্যাকসন হাইটস এসেছি|
অনেক লম্বা কথা বলে তিশা হাসছিল| তার চোখে মুখে খুশির আভা চড়িয়ে পরেছে দেখতে পেলাম| মনে মনে বললাম, সজল তিশাকে ফিরিয়ে দিয়ে যে অপমান করেছিল ফান করেছি কথাটা শুনে অপমান টা ভালবাসায় পরিনিত হয়েছে|

তাদের কে সুন্দর জীবনের সাধুবাদ জানিয়ে আমি বাহিরে চলে এলাম| আর ভাবলাম মানুষ তার অনুগত মানুষ কে হারাতে চায়না|

( গল্পের পটভুমি নিউ ইয়র্ক )-ব্লগার টপু মামা-













Monday, January 20, 2014

আবেশ বুঁদে চক্ষু মুদে হুবহু তোর শরীর বোনা..

বালাই নেই ক্ষণ গণনার
লগন কষার পুরুত ঠাকুর
এই পুজোটা নিজের মতো শুধুই আমার

অনেকগুলো ছায়ার স্মৃতি
এমএমএসে শরীর কণা

যজ্ঞ কঠিন
মাটি ছেনে বিন্দু মিলাও
ঠিক যেভাবে উন্মোচিত 
ঠোট নাক মুখ
তিল ক'খানা

জরির জুতো
লাল কাচুলি আকড়ে থাকা 
প্রিয়তম লিম্ফোডিয়াম

এই পুজোতেই নিত্য আছি
ধারাবাহিক উপাসনায়
তোর কামনায়

আবেশ বুঁদে চক্ষু মুদে 
হুবহু তোর শরীর বোনা

জপতে থাকা
প্রেম পুজারীর
মন্ত্রপুত প্রণয় স্তবক

লাভ ইউ ভীষণ, শ্যাম প্রতীমা

(আধার সিরিজ-৫)

-ব্লগার টিপু মামা-








একটি জীবন... বেড়ে উঠা... হাটি হাটি পা পা করে স্কুল থেকে কলেজ কলেজ থেকে ইউনিভার্সিটি... তারপর সেই মধ্যবিত্ত চাকুরে জীবন...।



একটি জীবন...বেড়ে উঠা...
হাটি হাটি পা পা করে স্কুল থেকে কলেজ কলেজ
থেকে ইউনিভার্সিটি... তারপর সেই মধ্যবিত্ত
চাকুরে জীবন...।
আজকে কোন কারণে স্যারের পড়াতে ইচ্ছে করছিল
না... স্যার নিজের চাকরীর ইন্টারভিউর
অভিজ্ঞতার কথা বলছিলেন আমাদের। স্যার
মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। বাবা নেই।
পড়াশুনা শেষ হওয়ার পর তার উপর চাপ ছিল
ফ্যামিলিকে সাপোর্ট দেয়ার। যখন একটার পর
একটা ইন্টারভিউ দিয়ে যাচ্ছেন কিন্তু কোথাও কিছু
হচ্ছিল না... ঠিক সেই মুহুর্তে উনি শুনতেন এই বন্ধু
ওই বন্ধু চাকরী পেয়ে যাচ্ছে...মানবিক গুনের
কারণে উনার কাছে ব্যাপারটা হতাশার, কারণ
একে একে সবার গতি হয়ে যাচ্ছিল
তিনি ছাড়া...ইন্টারভিউ বোর্ডের
আজাইরা অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন শুনে যখন
বুঝতে পারতেন এখানেও টাকার
খেলা ইচ্ছে করতো সার্টিফিকেটটা ছিরে ফেলতে...।
আসলেই জীবনের একটা পর্যায়ে মধ্যবিত্ত
পরিবারের সন্তানদের কমবেশি এটা ফেস
করতে হয়।
বড়লোকের ছেলেরা সুপারিশের ঠেলায় সহজেই বড়
বড় পোস্টে জয়েন করতে পারে। কেউবা বাবার
ব্যাবসা ধরে।
স্যারের কথা শুনছিলাম আর ভাবছিলাম, থার্ড ইয়ার
প্রায় শেষ... কয়দিন পরেই ফোর্থ
ইয়ারে ...মানে ফাইনাল ইয়ার...
দেখতে দেখতে কেটে যাবে... তারপর পৃথিবীর
সমস্ত টেনশান মাথার রিসিভারে আঘাত
করতে থাকবে একে একে... হঠাত করেই কুয়োর ব্যাঙ
যেন সাগরে এসে পড়বে।
থাকবেনা আজকের এই বন্ধুত্ব আড্ডা হাসি...
কিংবা গল্প... প্রতিযোগিতার
ভিরে সম্পর্কগুলো আস্তে আস্তে হারানো শুরু করবে...
কারও খবর থাকবে কিংবা কারও থাকবেনা...
বাবার হোটেলের ছাদের নিচে আর
বসে থাকা যাবেনা... আর ছাদ
ছেড়ে বাইরে যাওয়া মানেই ভয়ঙ্কর বাস্তবতা... ।

-ব্লগার টিপু মামা-



সমুদ্রের জলে আমি থুতু ফেলেছিলাম কেউ দেখেনি

সমুদ্রের জলে আমি থুতু ফেলেছিলাম
কেউ দেখেনি, কেউ টের পায়নি
প্রবল ঢেউ-এর মাথায় ফেনার মধ্যে
মিশে গিয়েছিল আমার থুতু
তবু আমার লজ্জা হয়, এতদিন পর আমি শুনতে পাই
সমুদ্রের অভিশাপ।

মেল ট্রেনের গায়ে আমি খড়ি দিয়ে এঁকেছিলাম
নারীর মুখ
কেউ দেখেনি, কেউ টের পায়নি
এমনকি, সেই নারীরও চোখের তারা আঁকা ছিল না
এক স্টেশন পার হবার আগেই বৃষ্টি, প্রবল বৃষ্টি
হয়তো বৃষ্টির জলে ধুয়ে গিয়েছিল আমার খড়ির শিল্প
তবু আমার লজ্জা হয়, এতদিন পর আমি শুনতে পাই
মেল ট্রেনের অভিশাপ।

প্রতিদিন পথ চলা কি পথের বুকে পদাঘাত?
নারীর বুকে দাঁত বসানো কি শারীরিক আক্রমণ?
শীতের সকালে খেঁজুর-রস খেতে ভালো-লাগা
কি শোষক সমাজের প্রতিনিধি হওয়া?
প্রথম শৈশবে সরস্বতী-মূর্তিকে আলিঙ্গন করা কি পাপ?
এ-সব বিষয়ে আমি মনস্থির করতে পারিনি
কিন্তু আমি স্পষ্ট শুনতে পাই
সমুদ্র ও মেল ট্রেনের অভিশাপ।

(দুটি অভিশাপঃ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়)


-ব্লগার টিপু মামা-












Sunday, January 19, 2014

♥♥ আমি স্বার্থপরের মত তোমাকে ভালবাসি...


♥♥ আমি স্বার্থপরের মত
তোমাকে ভালবাসি...
কারণ,,
তোমাকে ভালবেসে আমি নিজে ভাল
থাকি...♥♥
ভালোবাসা আসলে মানুষ কে অনেক
স্বার্থপর করে তোলে । ভালোবাসার
মানুষটাকে সবাই আগলে রাখতে চায় ।
কেউ
বিন্দু মাত্র সুযোগ দিতে চায়
না যে তার
ভালোবাসার মানুষটা অন্য কোন
ছেলে/
মেয়ের সাথে মিশুক ।
আপনা আপনি মনের
কোনে কষ্ট এসে জমা হয় । এটাই
ভালোবাসা ।


-ব্লগার টিপু মামা-









স্যালুট ভাই -ব্লগার টিপু মামা-...,


স্যালুট ভাই -ব্লগার টিপু মামা-...,

এত আক্ষেপ করার কিছু হয় নাই........।
প্রকৃতি সব সময় তার ভারসাম্য রক্ষা করে চলে,
ভারসাম্য নষ্ট হলে প্রকৃতি
যে কি পরিমান নিষ্ঠুর হতে পারে
তা বোধ হয় আমরা জানি।
নেপোলিয়নের ভাষায় বলতে গেলে,

আমাকে একটা বুলেট দাও,
আমি বুলেট তৈরির কারখানা বন্ধ করে দিব।

-ব্লগার টিপু মামা-



প্রভু আমায় তুমি ত্যাগ করো না তবু আমায় নষ্ট করছে তোমার প্রশ্রয় ।।

আমার হারিয়ে ফেলার কেউ নেই 
কাজেই খুজে পাওয়ার কেউ নেই,
মাঝে মাঝে আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলি 
আবার নিজেকে খুজে পাই নিজের মাঝে...
সুখের দিনে তোমার কাছে যাই না 
দুখের দিনে 
তোমাতে নাই আশ্রয়
প্রভু
আমায় তুমি ত্যাগ করো না তবু
আমায় নষ্ট করছে তোমার প্রশ্রয় ।।


=ব্লগার টিপু মামা-














Saturday, January 18, 2014

কেন তোমাকে এত ভালবাসতে গেলাম ......?

নাহার তোমার জন্য মন খারাপ হয়
তবে কিছু করার নেই


মাঝে মাঝে যখন তোমার জন্য মন খারাপ হয়,
তখন একা একা মনের আবেগ দিয়ে ভাবি,

আর বলি, কেন তোমাকে এত
ভালবাসতে গেলাম ......?
চলে গেছো তুমি দৃষ্টির অগোচরে প্রতিবাদ করিনি একবারও
অস্পৃশ্য তুমি অন্য জগতে কষ্টের খোরাক মাত্র
অস্ফুট এই কষ্ট লুকিয়ে আলতো করে আমি ডাকছি
জানি আসবেনা তবু যেন আজও তোমার প্রেমে আমি মত্ত।
ভুল ছিলনা তোমার জানি, বন্ধ বইয়ে তুমি বন্দী জানি
স্বপ্ন মোদের বাস্তবতার কাছে এসে হেরে গেলো........
তোমার সাথে এবন্ধন আমার জমান্তরের
আসছি আমি, একটু একটু করে আসছি আমি তোমার কাছে।
তোমার কাছে আসছি আমি আর একটু পরে।


-ব্লগার টিপু মামা-




Friday, January 17, 2014

পৃথিবীটা নাকি ছোট হতে হতে স্যাটেলাইট কেব্লের হাতে ড্রয়িংরুমে রাখা বোকা বাক্সতে বন্দী ।

 বোকা বাক্সতে বন্দী



পৃথিবীটা নাকি ছোট হতে হতে
স্যাটেলাইট আর কেব্লের হাতে
ড্রয়িংরুমে রাখা বোকা বাক্সতে বন্দী
ঘরে বসে সারা দুনিয়ার সাথে
যোগাযোগ আজ হাতের মুঠোতে
ঘুঁচে গেছে দেশ কাল সীমানার গণ্ডী
ভেবে দেখেছো কি
তারারাও যত আলোকবর্ষ দূরে
তারও দূরে
তুমি আর আমি যাই ক্রমে সরে সরে।

সারি সারি মুখ আসে আর যায়
নেশাতুর চোখ টিভি পর্দায়
পোকামাকড়ের আগুনের সাথে সন্ধি

পাশাপাশি বসে একসাথে দেখা
একসাথে নয় আসলেতে একা
তোমার আমার ফারাকের নয়া ফন্দী
ভেবে দেখেছ কি
তারারাও যত আলোকবর্ষ দূরে
তারও দূরে
তুমি আর আমি যাই ক্রমে সরে সরে


-ব্লগার টিপু মামা-



প্রিয়তমা আমায় ভালবেসো...

প্রিয়তমা আমায় ভালবেসো


 আমি সেই সুতো হবো, যে তোমায়
আলোকিত
করে নিজে জ্বলে যাবো...
আমি সেই নৌকো হবো, যে তোমায়
পার করে নিজেই
ডুবে যাবো...
হবো সেই চোখ যে তোমায় দেখেই
বুজে যাবো...
হবো সেই সুর যে তোমায় মাতিয়ে করুণ
হবো...
হবো সেই চাঁদ যে হয়ে গেলে রাত,
তোমাকে আলো দেবে,
দিন ফিরে এলে আবার
ফুরিয়ে যাবো, শুধু
ভালোবেসো আমায়...
ঝরিয়ে আমার চোখের বৃষ্টি,
আনবো রংধনু...
শুধু আপন থেকো, ভালবেসো


-ব্লগার টিপু মামা-










Thursday, January 16, 2014

Blogger TIPU MAMA R ককটেল (The হরতাল Song)


Desh nia now ar Kisu e kowar nai !! Desh er Lut-pat sohoje off hoibo na Jani !! 
-But Tar-Por O Chup Thakte Parlam Na !! 

Track Name : ককটেল (The হরতাল Song)

Artist : Mizta Irfu

Links : 


Download ! Listen ! & if ya Agree with meh , Try to Send it Whom I Dissed , By Shearing !! 

< Peace >

-Blogger Tipu Mama-






প্যারাসিটামলের ক্ষতি......


প্যারাসিটামলের ক্ষতি
==================

মুড়ির মতো খাবেন না প্যারাসিটামল।প্যারাসিটামল ওষুধগুলো আমরা প্রায়ই মুড়ির
মতো খাই। জ্বরজ্বর লাগছে, ঠাণ্ডা লেগেছে, কথায় কথায় গিলে ফেললাম একটা নাপা।


একটু মাথা ব্যথা, পেট ব্যথা, কি দাঁত ব্যথা করছে, সমস্যা নেই একটা প্যারাসিটামল
খেয়ে ফেললাম, ব্যাস।অনেকেই জানে না অতি সহজলভ্য এ ওষুধটি কতটা ক্ষতিকর।

আমাদের দেশে আমরা ১টি প্যারাসিটামল ট্যাবলেট সাধারণত ৫০০ মিলিগ্রাম খেয়ে থাকি। কিন্তু আপনি কি জানেন যদি ১দিনে ২০০০ মিলিগ্রাম বা ৪টি নাপার বেশি যদি আপনি খান তাহলে পরিপাকতন্ত্রের ওপর কতটা ক্ষতি হতে পারে? এমনকি পাকস্থলী থেকে রক্তক্ষর ঘটনাও ঘটতে পারে? অথচ আমরা বলা নেই কওয়া নেই এ ওষুধ খেয়ে নিজের ক্ষতি করছি।

১২০০০মিলিগ্রাম বা ২৪টি ট্যাবলেট ১ দিনের মধ্যে খেলে রোগীর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

কথায় কথায় নাপা খাওয়া বন্ধ করেন। না হইলে পরে বুজবেন

কৃতজ্ঞতায়- ডাঃ আল মিজান-ব্লগার টিপু মামা-



Wednesday, January 15, 2014

আজ সকাল নয়টার দিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য বিররণীতে জানানো হয়,


পনের/এক/চৌদ্দ

আজ সকাল নয়টার দিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ তথ্য বিররণীতে জানানো হয়, আজ দেশে 
সবচেয়ে কম তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াড়াঙ্গায়, ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজধানী ঢাকায় ১৪
 ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া দিনাজপুরে ১১ দশমিক ৬, সাতক্ষীরায় ১২ দশমিক ৬, রাজশাহীতে ১২
 দশমিক ৪, রংপুরে ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।


তীব্র শীতের ভেতরে খেজুরের রস বিক্রির জন্য গ্রাম থেকে শহরের পথে হাঁটছেন বৃদ্ধ জয়নাল আলী

যশোর শহরের চৌরাস্তা মোড়। নিয়মিত ‘শ্রমিকদের হাট’ বসে এখানে। পেটের পীড়নে শীতের ভয় ফেলে 
আজ সকালেও কাজের অপেক্ষায় জবুথবু বসে ছিলেন শ্রমজীবীরা। 
লেপের আদর ফেলে যেতেই হবে জীবিকার সন্ধানে।

ট্রাকে করে আসা সবজি সারা রাত টুকরিতে করে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে সরবরাহ করার কাজে ব্যস্ত ছিলেন এই শ্রমিকেরা। কাজ শেষে টুকরিতেই ঘুম। সকাল গড়িয়ে কখন দুপুর হয়েছে, টেরও পাননি তাঁরা। কারওয়ান বাজার থেকে তোলা।

কুয়াশাচ্ছন্ন দিন। সূর্যের দেখা নেই। ঠান্ডায় দিশেহারা নিম্ন আয়ের মানুষ। আবর্জনায় আগুন জ্বালিয়ে তাঁদের একটু উষ্ণতা লাভের চেষ্টা।

মাঘের এই তীব্র শীতে জবুথবু হয়ে বসে আছেন এক বৃদ্ধা। 


-ব্লগার টিপু মামা-