Thursday, November 14, 2013

একটি কাঠাল গাঁছ ও তার মালী ।



কবিতা বা গল্প লেখার অভ্যাস আমার আগে থেকেই। ছোট বেলায় ১৬ই ডিসেম্বর উপলক্ষে আমরা এই কাজ গুলো করতাম। তারপর নানান ব্যস্ততার কারনে সেই পথে আর বেশি দিন হাটা হয় নি। যখন প্রথম প্রেমে পড়েছিলাম সেই এইচএসসি, (২০০১ সালতখন একটা ডাইরি-তে অনেক গুলা কবিতা লিখে দিয়েছিলাম আমার প্রেয়সীকে। সেটাই ছিল আমার জীবনের শেষ কবিতা লেখা।
দীর্ঘ ছয় মাস যাবৎ একটি গল্প লেখার চেষ্টা করে আজ লিখতে বসলাম। প্রথমেই আমি লেখক জনাব আনিসুল হক কে ধন্যবাদ দিয়ে আমার গল্পটি শুরু করবো। তাকে আমার মত অনেকেই চিনেন একজন ভাল গল্পকার বা কলামিস্ট হিসাবে। বাংলা সাহিত্যে সুকুমার রায় কে বলা হয় ছন্দের জাদুকর। আমার কাছে আনিসুল হক সাহেব একজন রূপক গল্পের জাদুকর। যারা আনিসুল হক সাহেবের বিভিন্ন লেখা খবরের কাগজে পড়ছেন তারা জানেন তার লেখার ধরন।
আমার গল্পের নাম আমি দিয়েছি “একটি কাঠাল গাছ ও তার মালী”এটি একটি রূপক গল্প। যদি কেহ এই গল্পের কোন চরিত্রের সাথে নিজের মিল খুজে পান তাহলে তা হবে একান্তই কাকতালীয়।
প্রথম দৃশ্য :-
গল্পের শুরুটা একটা কাঠাল গাছতার মালিক বা দাবিদার ও তার কিছু রক্ষনাবেক্ষণ কারি দের নিয়ে। কাঠাল আমাদের জাতীয় ফল। গাছটি লাগান হয় একটি মহৎ উদ্যেশ্যে। গাছটি যিনি প্রথম রোপন করেন তখন তিনি ভেবেছিলেন গাছটি আমার হলেও এর ফল আমি সবাইকে ভাগ দিয়ে খাব। তাই তিনি তার কিছু পরিচিত লোক দের তার সাথে রাখলেন দেখা শুনা করার জন্য।
অনেক দিন অতিবাহিত হবার পরগাছের মালিক তার ব্যক্তিগত কারনে গাছটি তার এক শুভাকাঙ্ক্ষী কে উপহার হিসাবে দিয়ে দেন। কারন তিনি যানতেন কাঠাল তার শুভাকাঙ্ক্ষীর ও খুব পছন্দের একটা ফল। এবং তিনি তার সঠিক পরিচর্যা করবেন। এখন ২য় মালিক যিনি হলেন তিনি তার সাধ্য মত তার পরিচর্যা করতে লাগলেন।

--ব্লগার টিপু মামা--







No comments:

Post a Comment